
একটি গােপন সূত্রে পাওয়া খবরে জানা যায় যে- গত ৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখে জামায়াতের কেন্দ্রীয় কমিটির সেক্রেটারি ডাঃ শফিকুর রহমান সাক্ষরিত অঞ্চল পরিচালক, জেলা ও মহানগর আমীরগনের উদ্দেশ্যে একটা চিঠি পাঠিয়েছেন। চিঠির একটি কপি আমাদের হাতে এসেছে ।
চিঠিতে বলা হয় যে- গত ০৫/১০/২০২০ তারিখে কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের এক সভায় নিম্নোক্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে :
১। সারা দেশে ধর্ষণ ও বলাৎকার নিয়ে ব্যাপক আলােচনা সমালােচনা চলছে। তাই সকলের সংযম কামনা করা হয়েছে।
২। আগামী ২০/১০/২০২০ পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্র শিবির ও ওলামা জনশক্তির কেউ যেন ধর্ষণ ও বলাৎকারে জড়িত না হয় এই মরমে আদেশ প্রদান করা হয়।
৩। প্রয়ােজনের তাগিদে মুতআ বিবাহের জন্য ইসলামী ছাত্রী সংস্থার বােনদের নিকট দ্বীনী ভাইদের খেদমতের আঞ্জাম দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে অনুরােধ জানানাে হয়।
৪। কোন বিতর্কে না জড়িয়ে নিজেদের জনশক্তিকে হেফাজত কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে বলা হয়। এজন্য সােশ্যাল মিডিয়ায় দেখা যায় যে, জনৈক হিজাবী সুন্দরী যুবতী একটা প্লাকাট হাতে নিজের সম্ভ্রমের বিনিময়ে সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন। এতে করে দেশে ধর্ষণ বেড়ে যাওয়া, তা নিয়ে আন্দোলনের পটভূমি সম্পর্কে একটা পরিষ্কার ধারণা পাওয়া গেছে। তাই গন মানুষের প্রাণের দাবির পক্ষে সরকার ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের আইন প্রণয়নের কথা বললে অনেকেই এখন মৃত্যুদণ্ডের বিরােধিতা করে বক্তৃতা বিবৃতি দিচ্ছেন।
তথ্যসূত্রঃ banglainsider.com