
সাংবাদিকদের তিনি বলেন- দ্বিতীয় ময়নাতদন্তেও প্রথম প্রতিবেদনের সামঞ্জস্য পেয়েছে ফরেনসিক মেডিকেল বোর্ড।
এর আগে গত ১৫ অক্টোবর প্রথম ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পিবিআই’র কাছে হস্তান্তর করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। ওই প্রতিবেদনে রায়হানের দেহে ১১১টি আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায় বলে ওঠে আসে। একই সঙ্গে অতিরিক্ত আঘাতে দেহের অভ্যন্তরে রগ ফেটে রক্তক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
এদিকে ঘটনার পর ১৩ অক্টোবর থেকে পলাতক রয়েছেন বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর।